Connect with us

রাজনীতি সংবাদ

চিরনিদ্রায় শায়িত আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আবচার চৌধুরী

Published

on

পারিবারিক কবরস্থানে বাবার পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন লোহাগাড়া আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কাণ্ডারি খ্যাত চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মৌলানা নুরুল আবচার চৌধুরী। তিনি লোহাগাড়া উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেসমিন আক্তারের স্বামী।

বুধবার দুপুর দুইটায় লোহাগাড়া সদর ইউনিয়নের রশিদার পাড়ার পশ্চিম পাশে নির্মাণাধীন রেলের রাস্তায় অনুষ্ঠিত হয় নামাজে জানাজা। মাওলানা আব্দুস সোবহানের ইমামতিতে অনুষ্ঠিত জানাজায় ভুমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, স্থানীয় সংসদ সদস্য প্রফেসর ড, আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমেদ, সহসভাপতি এডভোকেট একেএম সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সেক্রেটারি মফিজুর রহমান, ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, লোহাগাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুল, ভাইসচেয়ারম্যান এম ইব্রাহিম কবির, স্বাচিপের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খোরশেদ আলম চৌধুরী, সেক্রেটারি সালাহ উদ্দিন হিরু, সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফরিদুল আলম, সাতকানিয়া পৌর মেয়র মোহাম্মদ জোবায়ের, আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট হুমায়ুন কবির রাসেল, জান মোহাম্মদ সিকদার, ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

গত মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় রাজধানী ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর। তিনি মা, স্ত্রী, ৩ পুত্র ও ২ কন্যাসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে যান। আশির দশকে লোহাগাড়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় অধ্যয়নকালে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন নুরুল আবচার চৌধুরী। নববই দশকে তরুণ বয়সে লোহাগাড়া সদর ইউনিয়নের সদস্য নির্বাচিত হন ব্যবসায়ী পরিবারের এই সন্তান। এরপর থেকে তিনি আবচার মেম্বার নামে এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন। পেশাগত জীবনে একজন সফল ব্যবসায়ী ছিলেন তিনি। রাজনীতিতে বেশ সাহসী ছিলেন বলেও প্রকাশ রয়েছে।
শোক প্রকাশ
এদিকে লোহাগাড়া আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা মৌলানা নুরুল আবচার চৌধুরীর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া। তিনি বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

Continue Reading

রাজনীতি সংবাদ

মসজিদ থেকে বের করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের পেটাল ছাত্রলীগ

Published

on

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকায় মসজিদে রোজার আলোচনা থেকে শিক্ষার্থীদের বের হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। এতে আইন বিভাগের ৫ ছাত্র গুরুতর আহত হয়েছেন।

বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের বাসভবন বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের গেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন— সাকিব আজাদ তুর্য, শাহিনুর আলম রাসেল, রাফিদ হাসান সাফওয়ান, ফাহিম দস্তগীর, রেজোয়ান আহমেদ রিফাত। প্রত্যেকেই ঢাবির আইন বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের মসজিদে ধর্মীয় আলোচনার সময় টাওয়ার কল্যাণ সমিতির সভাপতি সিরাজুল হক এসে তাদেরকে চলে যেতে বলে এবং একই সময় শাহবাগ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তাওহীদুল সুজন এসে তাদেরকে হুমকি ধমকি দিলে তারা বের হয়ে যাওয়ার সময় ভবনের মূল ফটকের সামনে থেকে প্রায় ৪৫-৫০ জন তাদের ওপর হামলা করে এবং পরে বাইক নিয়ে চলে যায়।

ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজে সুজনের ছবি দেখালে ভুক্তভোগীরা তাকে চিনতে পারে এবং জানান সুজনই মূলত সামনে থেকে এ হামলার লিড দিয়েছে। তাওহীদুল সুজন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজল কুন্ডুর অনুসারী।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগী আইন বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষার্থী শিক্ষার্থী আবু তালহা বলেন, আমরা ১২-১৩ জন জোহরের নামাজ বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের মসজিদেই পড়ার পর রোজার ফজিলত নিয়ে আলোচনা করছিলাম। এটা কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক কোনো কিছু ছিল না। তখনই বঙ্গবন্ধু টাওয়ার কল্যাণ সমিতির সভাপতি পরিচয়ে একজন এসে আমাদেরকে বলল এখানে আলোচনা করা যাবে না। উনার কথা শেষ না হতেই আরেকজন এসে আমাদেরকে হুমকি-ধমকি দিতে থাকলে আমরা বের হয়ে যাওয়ার কথা বলি।

তিনি আরও বলেন, আমরা যখন গেট দিয়ে বের হই এমন সময় প্রায় ৫০ জনের মত বাইক নিয়ে এসে আমাদের ওপর হামলা করে। আমরা কাউকেই চিনতে পারিনি। আমাদের পাঁচ থেকে ছয়জন গুরুতর আহত হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন কর্মচারী জানান, আইন বিভাগের ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী নামাজ পড়তে বঙ্গবন্ধু টাওয়ারে আসেন। এ সময় তারা নামাজ শেষেই রমজানের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করতে চাইলে বাধা দেন বঙ্গবন্ধু টাওয়ার কল্যাণ সমিতির সভাপতি সিরাজুল হক।

তিনি বলেন, এখানে কোনো রকম প্রোগ্রাম আয়োজন করা উপাচার্য ও প্রক্টর থেকে নিষেধ করা আছে’। এ সময় শিক্ষার্থীরা সেন্ট্রাল মসজিদের দিকে যেতে চাইলে গেটের মুখেই ছাত্রলীগের হামলার শিকার হন। তাদেরকে রাস্তায় ফেলে এলোপাতাড়ি কিল ঘুসি মারতে থাকেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। গেটের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি গেট বন্ধ করে দিলে তারা বিভিন্ন দিকে দৌড়ে পালাতে থাকেন। পরে কয়েকজন কোনোভাবে গেট দিয়ে ঢুকে বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের বিভিন্ন ফ্লোরে আশ্রয় নিয়ে নিজেদেরকে রক্ষা করেন।

আহত রেজোয়ান আহমেদ রিফাত বলেন, রমজান উপলক্ষে রমজান কীভাবে কাজে লাগাতে পারি, এ বিষয়ে আলোচনা হচ্ছিল। সেখানে হঠাৎ একজন এসে কল্যাণ সমিতির পরিচয় দিয়ে বললেন এখানে এগুলো করা যাবে না। তার পর আমরা বের হচ্ছিলাম এমন সময় বাইরে ১৫-২০ টা মোটরসাইকেলে করে এসে তারা যেভাবে পারছে আমাদেরকে মারধর করছে। কোন বিভাগ এটা জানার পর থেকে হামলা করেছে। আমাকে মাটিতে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেছে।

অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু টাওয়ার কল্যাণ সমিতির সভাপতি সিরাজুল হক বলেন, তিনি সুজনকে চেনেন না। তবে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তিনি স্বীকার করেন তিনি সুজনকে চেনেন এবং সুজন সেখানে উপস্থিত ছিল। শিক্ষার্থীদেরকে বের হয়ে যেতে বলেন বলেও জানান তিনি। তবে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ এ ঘটনায় সভাপতি সিরাজুল হকের সরাসরি সম্পৃক্ততা আছে।

এদিকে মঙ্গলবার রাত থেকেই সিরাজুল হকের সঙ্গে সুজনের ফোনে কথপোকথনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত তাওহীদুল সুজন সম্পূর্ণ অভিযোগ অস্বীকার করে গণমাধ্যমকে বলেন, এ ঘটনায় আমি কোনো ভাবেই সম্পৃক্ত না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরকে আমি কেন মারতে যাব। আমি শুনলাম ফেসবুক থেকে আমার নাম ছবি নিয়ে আমার নামে এগুলো ছড়ানো হচ্ছে। এর পেছনে তাদের কোনো উদ্দেশ্য থাকতে পারে তবে আমি কিছুই জানি না।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক মাকসুদুর রহমান বলেন, আমরা এ বিষয়ে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। তবে ক্যাম্পাসের ভেতরে এ ধরনের হামলার ঘটনা প্রত্যাশিত নয়। আমরা ঘটনাকে বিশ্লেষণ করে দেখছি।

Continue Reading

রাজনীতি সংবাদ

বুধ ও বৃহস্পতিবার অবরোধের ঘোষণা বিএনপির

Published

on

বিএনপি-BNP

দুই দফায় পাঁচ দিনের অবরোধ শেষে আবারও সারা দেশে দুই দিনের সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। আগামী বুধ ও বৃহস্পতিবার এই অবরোধ হবে। অর্থাৎ আগামী বুধবার ভোর ৬টা থেকে অবরোধ শুরু হয়ে শুক্রবার ভোর ৬টায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শেষ হবে।

সোমবার বিকেলে এক ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশে হামলা ও পণ্ড করা, হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ এবং সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে অবরোধের কর্মসূচি দেওয়া হয়।

২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষের পর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির শীর্ষ পর্যায়ের অনেক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ছাড়া গ্রেপ্তার অভিযানের মুখে আত্মগোপনে আছেন বিএনপির অনেক কেন্দ্রীয় নেতা।

এই পরিস্থিতির মধ্যে বিএনপি এবার ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি’ দিবস উপলক্ষে কোনো কর্মসূচি পালন করছে না।

সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে রুহুল কবির রিজভী জানান, দলীয় কার্যালয় তালাবদ্ধ, নেতা-কর্মীদের অব্যাহতভাবে গ্রেপ্তারসহ উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি’ দিবসের কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে। প্রতিবছর এই দিবসে দলের নেতা-কর্মীরা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পাশাপাশি দলের পক্ষ থেকে আলোচনাসহ নানা কর্মসূচি পালন করা হয়।

নতুন করে ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের কর্মসূচি ঘোষণা করে রিজভী নেতা-কর্মী ও দেশবাসীকে সর্বাত্মকভাবে তা পালন করার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি এত গ্রেপ্তার, হামলার মধ্যেও ‘সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি সফল করায়’ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এর আগে বিএনপি দুই দফায় তিন ও দুই দিনের অবরোধ কর্মসূচি দেয়। সর্বশেষ গত রোববার ভোর ৬টা থেকে মঙ্গলবার ভোর ৬টা পর্যন্ত সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধ কর্মসূচি ছিল। কাল ভোরের আগেই নতুন করে দুই দিনের কর্মসূচির ঘোষণা দিল বিএনপি। বিএনপির পাশাপাশি, গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২–দলীয় জোট, এলডিপিসহ অন্যান্য দল ও জোটও একই কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

Continue Reading

রাজনীতি সংবাদ

আইভি রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

Published

on

আইভি রহমান IVY Rahman Mymensingh Live

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিবিরোধী সমাবেশে বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলায় গুরুতর আহত হয়েছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমানের স্ত্রী ও আওয়ামী লীগের তৎকালীন মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম আইভি রহমান। সেই নারকীয় গ্রেনেড হামলায় ২ দিন পর আজকের দিনে অর্থ্যাৎ ২৪ আগস্ট সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। আইভী রহমানের ১৯তম মৃত্যুবাষির্কী উপলক্ষ্যে কর্মসূচি দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

দলের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবে আওয়ামী লীগ। উপরোক্ত কর্মসূচিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনসমূহের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করবেন।

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে সংঘটিত হয়েছিল ২০০৪ সালের ওই গ্রেনেড হামলা। দীর্ঘ ১৪ বছর পর ২০১৮ সালে মাননীয় আদালত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় প্রদান করে। এই দুই মামলার রায়ে মোট ৪৯ জন আসামীর মধ্যে বিজ্ঞ আদালত ১৯ জনের মৃত্যুদ-, ১৯ জনের যাবজ্জীবন এবং বাকী ১১ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দিয়েছেন।

Continue Reading

Trending